কুরআনের আইন ও নির্দেশনাগুলিকে একটি সংগঠিত কাঠামোতে উপস্থাপন করা হলো, যাতে তা সংবিধানের মতো দেখতে হয়:
কুরআনের আইন ও নির্দেশনাবলী
প্রস্তাবনা
এটি আল্লাহর নির্দেশনা, যা মানবজাতির জন্য ন্যায়, শান্তি, ও কল্যাণ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে প্রণীত।
১. ঈমান ও বিশ্বাস
1.1 আল্লাহর একত্ববাদের প্রতি বিশ্বাস
1.2 আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস
1.3 মহানবী (সা.)-এর প্রতি বিশ্বাস
২. ইবাদত
2.1 নামাজ (সালাত)
- 2.1.1 ফজর, দোহর, আসর, মাগরিব, ইশা
2.2 রোজা (সিয়াম)
2.3 যাকাত
2.4 হজ
2.5 দোয়া ও প্রার্থনা
৩. নৈতিকতা ও চরিত্র
3.1 সৎকর্মের প্রচার
3.2 খারাপ কাজের বিরুদ্ধে সতর্কতা
3.3 সত্যবাদিতা ও সাক্ষ্যের গুরুত্ব
৪. পরিবার ও সমাজ
4.1 পিতামাতার অধিকার ও কর্তব্য
4.2 সন্তানের অধিকার ও দায়িত্ব
4.3 স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ও সম্মান
4.4 পারিবারিক বন্ধন ও সহযোগিতা
৫. আর্থিক দায়িত্ব
5.1 আর্থিক সচ্ছলতা ও দায়িত্ব
5.2 দান ও সদকা
5.3 ঋণ পরিশোধের গুরুত্ব
৬. শান্তি ও নিরাপত্তা
6.1 সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা
6.2 অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো
6.3 সহাবস্থান ও সম্প্রীতি
৭. জ্ঞান ও শিক্ষা
7.1 শিক্ষার মৌলিক অধিকার
7.2 জ্ঞান অর্জনের উৎসাহ
7.3 গবেষণা ও বিজ্ঞানের গুরুত্ব
৮. সামাজিক দায়িত্ব
8.1 অসহায়দের সাহায্য
8.2 দারিদ্র্য বিমোচনের উদ্যোগ
8.3 সমাজে সৎ আচরণের প্রচার
৯. আধ্যাত্মিকতা ও আত্মশুদ্ধি
9.1 আত্মসমালোচনা
9.2 আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
9.3 আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও ধৈর্য
১০. সৃষ্টির প্রতি চিন্তা
10.1 আল্লাহর সৃষ্টির নিদর্শন
10.2 সৃষ্টি সম্পর্কে বিশ্লেষণ
10.3 প্রকৃতির প্রতি দায়িত্ব
১১. মানবাধিকার ও সহিষ্ণুতা
11.1 মানবাধিকারের প্রতি সম্মান
11.2 ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের অধিকার
11.3 সামাজিক বৈচিত্র্য ও সংহতি
১২. আল্লাহর পথে ধৈর্য
12.1 কঠিন সময়ে ধৈর্য ধারণ
12.2 আল্লাহর সাহায্যের দিকে ফিরে আসা
12.3 পরীক্ষার সময় স্থিতিশীলতা
উপসংহার
এই নির্দেশনাগুলি অনুসরণ করে মুসলমানরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং সমাজে শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে পারেন।
এটি একটি কাঠামোগত উপস্থাপন যা কুরআনের মূল আইনের সারাংশ প্রদান করে।